দশবিধ নাম অপরাধ
১। যে সমস্ত ভক্ত ভগবানের দিব্য নাম প্রচার করার জন্য নিজেদের সর্বতোভাবে উৎসর্গ করেছেন তাঁদের নিন্দা করা।
২। শিব, ব্রহ্মা আদি দেবতাদের নাম ভগবানের নামের সমান অথবা তা থেকে স্বতন্ত্র বলে মনে করা (কখনও-কখনও নাস্তিকেরা মনে করে যে, যে-কোন দেবতাই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীবিষ্ণুর সমপর্যায়ভুক্ত। কিন্তু যথার্থ ভক্ত জানেন যে, সর্বশ্রেষ্ঠ দেবতারাও ভগবান বিষ্ণুর সমান অথবা তাঁর থেকে স্বতন্ত্র হতে পারেন না। তাই, কেউ যদি মনে করে যে, দুর্গা, দুর্গা, অথবা কালী-কালী উচ্চারণ করা হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র উচ্চারণের সমান, তাহলে সেটা মস্ত বড় অপরাধ)।
৩। গুরুদেবকে অবজ্ঞা করা।
৪। বৈদিক শাস্ত্র অথবা বৈদিক শাস্ত্রের অনুগামী শাস্ত্রের নিন্দা করা।
৫। ভগবানের নামে অর্থবাদ আরোপ করা (হরিনাম মাহাত্ম্যকে অতিস্তুতি মনে করা)
৬। ভগবানের নাম সমূহকে কল্পনা বলে মনে করা।
৭। নাম বলে পাপ আচরণ করা। (ভগবানের নাম কীর্তন করার ফলে সবরকমের পাপ বিনষ্ট হয়। কিন্তু কেউ যেন মনে না করে যে, সে পাপ করতে থাকবে এবং হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করার ফলে সেই পাপ বিনষ্ট হয়ে যাবে। এই ধরনের বিপজ্জনক মনোভাব অত্যন্ত অপরাধজনক এবং এই মনোভাব থেকে মুক্ত হতে হবে।)
৮। হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র উচ্চারণ করাকে বৈদিক কর্মকাণ্ডে বর্ণিত পুণ্যকর্ম বলে মনে করা।
৯। শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তিকে ভগবানের দিব্য নামের মহিমা সম্বন্ধে উপদেশ করা। (ভগবানের দিব্য নাম কীর্তনে যে কেউ অংশ গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু ভগবানের দিব্য নামের অপ্রাকৃত মহিমা সম্বন্ধে প্রথমেই তাকে কিছু বলা উচিত নয়। যে সমস্ত মানুষ অত্যন্ত পাপী, তারা ভগবানের নামের অপ্রাকৃত মহিমা যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারে না, এবং তাই সে সম্বন্ধে তাদের কিছু না বলাই ভাল।
১০ | ভগবানের নামের প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস না থাকা এবং তাঁর অগাধ মহিমা শ্রবণ করার পরও বিষয়াসক্তি বজায় রাখা। প্রতিটি বৈষ্ণব ভক্তেরই কর্তব্য হচ্ছে, ইপ্সিত সিদ্ধি লাভ করার জন্য এই সমস্ত অপরাধগুলি থেকে মুক্ত হওয়া।
প্রত্যেক ভক্ত যারা নিজেকে বৈষ্ণব বলে দাবি করে তাদের দ্রুত কাঙ্খিত সাফল্য অর্জনের জন্য এই অপরাধগুলি এড়ানো উচিত।
মনে রাখবেন যে কেউ যদি মনে করেন যে তাদের অসম্মান করা হচ্ছে, তবে জপ বন্ধ করার দরকার নেই। আন্তরিকভাবে জপ এবং আধ্যাত্মিক গুরুর সেবা করার মাধ্যমে, আমরা আমাদের পাপ থেকে শুদ্ধ হতে পারি এবং শুদ্ধভাবে জপ করতে সক্ষম হতে পারি। হরে কৃষ্ণ জপ করুন এবং সুখী হন!
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
২। শিব, ব্রহ্মা আদি দেবতাদের নাম ভগবানের নামের সমান অথবা তা থেকে স্বতন্ত্র বলে মনে করা (কখনও-কখনও নাস্তিকেরা মনে করে যে, যে-কোন দেবতাই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীবিষ্ণুর সমপর্যায়ভুক্ত। কিন্তু যথার্থ ভক্ত জানেন যে, সর্বশ্রেষ্ঠ দেবতারাও ভগবান বিষ্ণুর সমান অথবা তাঁর থেকে স্বতন্ত্র হতে পারেন না। তাই, কেউ যদি মনে করে যে, দুর্গা, দুর্গা, অথবা কালী-কালী উচ্চারণ করা হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র উচ্চারণের সমান, তাহলে সেটা মস্ত বড় অপরাধ)।
৩। গুরুদেবকে অবজ্ঞা করা।
৪। বৈদিক শাস্ত্র অথবা বৈদিক শাস্ত্রের অনুগামী শাস্ত্রের নিন্দা করা।
৫। ভগবানের নামে অর্থবাদ আরোপ করা (হরিনাম মাহাত্ম্যকে অতিস্তুতি মনে করা)
৬। ভগবানের নাম সমূহকে কল্পনা বলে মনে করা।
৭। নাম বলে পাপ আচরণ করা। (ভগবানের নাম কীর্তন করার ফলে সবরকমের পাপ বিনষ্ট হয়। কিন্তু কেউ যেন মনে না করে যে, সে পাপ করতে থাকবে এবং হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করার ফলে সেই পাপ বিনষ্ট হয়ে যাবে। এই ধরনের বিপজ্জনক মনোভাব অত্যন্ত অপরাধজনক এবং এই মনোভাব থেকে মুক্ত হতে হবে।)
৮। হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র উচ্চারণ করাকে বৈদিক কর্মকাণ্ডে বর্ণিত পুণ্যকর্ম বলে মনে করা।
৯। শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তিকে ভগবানের দিব্য নামের মহিমা সম্বন্ধে উপদেশ করা। (ভগবানের দিব্য নাম কীর্তনে যে কেউ অংশ গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু ভগবানের দিব্য নামের অপ্রাকৃত মহিমা সম্বন্ধে প্রথমেই তাকে কিছু বলা উচিত নয়। যে সমস্ত মানুষ অত্যন্ত পাপী, তারা ভগবানের নামের অপ্রাকৃত মহিমা যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারে না, এবং তাই সে সম্বন্ধে তাদের কিছু না বলাই ভাল।
১০ | ভগবানের নামের প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস না থাকা এবং তাঁর অগাধ মহিমা শ্রবণ করার পরও বিষয়াসক্তি বজায় রাখা। প্রতিটি বৈষ্ণব ভক্তেরই কর্তব্য হচ্ছে, ইপ্সিত সিদ্ধি লাভ করার জন্য এই সমস্ত অপরাধগুলি থেকে মুক্ত হওয়া।
প্রত্যেক ভক্ত যারা নিজেকে বৈষ্ণব বলে দাবি করে তাদের দ্রুত কাঙ্খিত সাফল্য অর্জনের জন্য এই অপরাধগুলি এড়ানো উচিত।
মনে রাখবেন যে কেউ যদি মনে করেন যে তাদের অসম্মান করা হচ্ছে, তবে জপ বন্ধ করার দরকার নেই। আন্তরিকভাবে জপ এবং আধ্যাত্মিক গুরুর সেবা করার মাধ্যমে, আমরা আমাদের পাপ থেকে শুদ্ধ হতে পারি এবং শুদ্ধভাবে জপ করতে সক্ষম হতে পারি। হরে কৃষ্ণ জপ করুন এবং সুখী হন!
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে